লোকসংবাদ প্রতিনিধিঃ
ড. অভিজিৎ রায় হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট নোয়াখালী সরকারি কলেজ শাখা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে। গতকাল রোববার বেলা ১১টায় কলেজ ক্যাম্পাসে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। পরে বিক্ষোভ মিছিলটি বিভিন্ন অনুষদ প্রদিক্ষণ শেষে কলা ভবনের সামনে সমাবেশে মিলিত হয়।
সংগঠনের কলেজ শাখার আহ্বায়ক জসিম উদ্দীন খোকনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোবারক করিম, কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম ফরহাদ, সদস্য জহিরুল হক ফয়সল, আপেল মাহমুদ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন- দুইশ বছর পূর্বে মানুষ মত প্রকাশের অধিকারের জন্য জীবন দিয়ে লড়াই করে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছিল। অথচ স্বাধীন এ দেশে কোন ব্যক্তি মুক্ত চিন্তা প্রকাশ করতে গেলে প্রকাশ্যে তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করা হচ্ছে। যার দৃষ্টান্ত গত ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির মোড়ে বিজ্ঞান লেখক ড. অভিজিৎ রায় হত্যার ঘটনা। একজন লেখকের লেখা যদি কারো মতের বিরোধী হয়ে থাকে ওই বিরোধী মতাদর্শীরা যৌক্তিক লেখা দিয়ে তার জবাব না দিয়ে অস্ত্র দিয়ে তার জবাব দিচ্ছে। অথচ রাষ্ট্র তার কোন নিরাপত্তাই দিতে পারছে না। সে দিন ড. অভিজিৎ হত্যার স্থলে তিন স্তরের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা থাকা সত্বেও তাঁকে প্রাণ দিতে হয়েছে। এই ঘটনা এটাই প্রমান করে এ রাষ্ট্র ব্যবস্থা কোন মানুষের জন্য নিরাপদ নয়। তাই সর্বস্তরের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের আহ্বান জানিয়ে হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচার করার জোর দাবি জানানো হয় সমাবেশ থেকে।
#
ড. অভিজিৎ রায় হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট নোয়াখালী সরকারি কলেজ শাখা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে। গতকাল রোববার বেলা ১১টায় কলেজ ক্যাম্পাসে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। পরে বিক্ষোভ মিছিলটি বিভিন্ন অনুষদ প্রদিক্ষণ শেষে কলা ভবনের সামনে সমাবেশে মিলিত হয়।
সংগঠনের কলেজ শাখার আহ্বায়ক জসিম উদ্দীন খোকনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোবারক করিম, কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম ফরহাদ, সদস্য জহিরুল হক ফয়সল, আপেল মাহমুদ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন- দুইশ বছর পূর্বে মানুষ মত প্রকাশের অধিকারের জন্য জীবন দিয়ে লড়াই করে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছিল। অথচ স্বাধীন এ দেশে কোন ব্যক্তি মুক্ত চিন্তা প্রকাশ করতে গেলে প্রকাশ্যে তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করা হচ্ছে। যার দৃষ্টান্ত গত ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির মোড়ে বিজ্ঞান লেখক ড. অভিজিৎ রায় হত্যার ঘটনা। একজন লেখকের লেখা যদি কারো মতের বিরোধী হয়ে থাকে ওই বিরোধী মতাদর্শীরা যৌক্তিক লেখা দিয়ে তার জবাব না দিয়ে অস্ত্র দিয়ে তার জবাব দিচ্ছে। অথচ রাষ্ট্র তার কোন নিরাপত্তাই দিতে পারছে না। সে দিন ড. অভিজিৎ হত্যার স্থলে তিন স্তরের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা থাকা সত্বেও তাঁকে প্রাণ দিতে হয়েছে। এই ঘটনা এটাই প্রমান করে এ রাষ্ট্র ব্যবস্থা কোন মানুষের জন্য নিরাপদ নয়। তাই সর্বস্তরের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের আহ্বান জানিয়ে হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচার করার জোর দাবি জানানো হয় সমাবেশ থেকে।
#
- সুমন ভৌমিক