লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
খালেদা জিয়ার রায়কে কেন্দ্র করে নোয়াখালী হাতিয়া উপজেলায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেছে সন্ত্রাসীরা। আহত হাবিবুর রহমান(৫০) সোনাদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক। উন্নত চিকিৎসার জন্যে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
হাবিবুর রহমানের ভাই সোনাদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যন নুরুল ইসলাম জানান, খালেদা জিয়ার রায়কে কেন্দ্র করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। শুক্রবার দুপুরে মাইজচরা গ্রামে রবিউলের দোকানে বসে চা খাচ্ছিলেন হাবিবুর রহমান। এ সময় বিএনপি কর্মী যোবায়ের, রহিম ও হাসানের নেতৃত্বে ১০-১২ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী মোটরসাইকে যোগে এসে হাবিবুর রহমানকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করে। এ সময় সন্ত্রাসীরী ফাঁকা গুলি ছুড়ে এলাকায় আতংক সৃষ্টি করে বলে। খবর পেয়ে লোকজন ছুটে আসলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। গুরুতর অবস্থায় হাবিবুর রহমানকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তার করা হয়।
হাতিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহম্মেদ জানান, সন্ত্রাসী জোবায়ের হোসেন গত ইউপি নির্বাচনে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়। স্থানীয় এমপি আয়েশা ফেরদৌসের ছত্রছায়ায় গত দুই বছর থেকে সে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তার বিরুদ্ধে হাতিয়া থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। বিষয়টি জেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় তোলা হয়েছে।
হাতিয়া থানার ওসি কামরুজ্জামান সিকদার জানান, এ ব্যপারে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
খালেদা জিয়ার রায়কে কেন্দ্র করে নোয়াখালী হাতিয়া উপজেলায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেছে সন্ত্রাসীরা। আহত হাবিবুর রহমান(৫০) সোনাদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক। উন্নত চিকিৎসার জন্যে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
হাবিবুর রহমানের ভাই সোনাদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যন নুরুল ইসলাম জানান, খালেদা জিয়ার রায়কে কেন্দ্র করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। শুক্রবার দুপুরে মাইজচরা গ্রামে রবিউলের দোকানে বসে চা খাচ্ছিলেন হাবিবুর রহমান। এ সময় বিএনপি কর্মী যোবায়ের, রহিম ও হাসানের নেতৃত্বে ১০-১২ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী মোটরসাইকে যোগে এসে হাবিবুর রহমানকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করে। এ সময় সন্ত্রাসীরী ফাঁকা গুলি ছুড়ে এলাকায় আতংক সৃষ্টি করে বলে। খবর পেয়ে লোকজন ছুটে আসলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। গুরুতর অবস্থায় হাবিবুর রহমানকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তার করা হয়।
হাতিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহম্মেদ জানান, সন্ত্রাসী জোবায়ের হোসেন গত ইউপি নির্বাচনে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়। স্থানীয় এমপি আয়েশা ফেরদৌসের ছত্রছায়ায় গত দুই বছর থেকে সে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তার বিরুদ্ধে হাতিয়া থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। বিষয়টি জেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় তোলা হয়েছে।
হাতিয়া থানার ওসি কামরুজ্জামান সিকদার জানান, এ ব্যপারে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।