খামারের মালিক বাহার উদ্দিন মাহমুদ জানান, তাঁর খামারে ৬ হাজার ৫৩৮টি মুরগী মধ্যে গত ১ মার্চ হঠাৎ করে একটি মুরগী মারা যায়।
পরদিন মারা যায় আরো চারটি মুরগী। বিষয়টি তিনি উপজেলা পশু সম্পদ কর্মকর্তাকে জানালে তাঁর পরামর্শ অনুযায়ী খামারে ওষুধ প্রয়োগ শনিবার পর্যন্ত প্রায় ৬০০ মুরগী মারা গেছে।
বাহার বলেন, ৩৪ লাখ টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে খামারটি করেছিরাম। মাত্র দুই সপ্তাহ আগে মুরগীগুলো ডিম দিতে শুরু করে। এমন সময় বার্ডফ্লু আক্রান্ত হওয়ায় পুঁজ হারিয়ে আমার এখন পথে বসার অবস্থা।
উপজেলা পশু সম্পদ কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, জেলা পরীক্ষাগারে এবং ফেনীর আঞ্চলিক রোগ অনুসন্ধান গবেষনাগারে আক্রান্ত মুরগী পরীক্ষা করে বার্ডফ্লু ভাইরাস পাওয়া গেছে। এ অবস্থায় মৃত মুরগিগুলো মাটিতে ফুতে ফেলার এবং জীবিতগুলোর বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।
#
- আবু নাছের মঞ্জু