লোকসংবাদ প্রতিবেদন:
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইউপি এক সদস্যের মুরগির খামারে ভাংচুর ও লুটপাট চালিয়েছে পাশ্ববর্তী আরেক ইউপি সদস্য ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী। সন্ত্রাসীদের ভয়ে ভুক্তভোগী পরিবারটি এখন বাড়িছাড়া। এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো ভুক্তভোগী পরিবারটিকে হয়ারনির অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।
রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ডের সদস্য সোহরাব উদ্দিন অভিযোগ করেন, কয়েক দিন আগে সড়কের পাশ দিয়ে বাড়ির পানি নিষ্কাশনের জন্য পাইপ দেয়ার সময় পার্শ্ববর্তী চর কাঁকড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের আবুল কাশেম লোক তার কাছে চাঁদা দাবি করেন। এতে রাজি না হওয়ায় এলাকার একটি চায়ের দোকানে বসা অবস্থায় সোহরাব উদ্দিনের ওপর হামলা চালান আবুল কাশেম। এরপর ২৩ জুন মধ্যরাতে ও পরদিন সকালে দুইদফা আবুল কাশেম এবং তার দুই ছেলে জাহাঙ্গীর ও আলমগীরের নেতৃত্বে শতাধিক ভাড়াড়ে সন্ত্রাসী সোহরাব উদ্দিনের মুরগির খামারে ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। সন্ত্রাসীরা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পুরো এলাকায় আতংক সৃস্টি করে। এ সময় তারা খামারের এক হাজার মুরগি, ৫০ বস্তা খাদ্য, একটি টিউবওয়েল, একটি পাম্প মেশিন, দুটি ছাগল, দুটি ফ্যান ও তিনটি মোবাইল সেট নিয়ে যায় এবং একটি মোটরসাইকেল ভাংচুর করে।
এ ব্যপারে সোহরাব উদ্দিন কোম্পানীগঞ্জ থানায় লিখিত দিলে পুলিশ তিন দফায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও মামলা রেকর্ডভুক্ত করেননি। উল্টো সোহরাব উদ্দিনের বিরুদ্ধে আবুল কাশেমকে মারধরের অভিযোগে মামলা নেন। বর্তমানে পুলিশের হয়রানী ও সন্ত্রাসীদের ভয়ে সোহরাব উদ্দিন ও তার ভাইয়েরা বাড়িছাড়া। এদিকে ঘটনার পর থেকে সন্ত্রাসীরা বাড়ির আশপাশে অস্ত্র নিয়ে মোহড়া দেয়ায় চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে পরিবারের নারী সদস্যরা।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, কাশেম মেম্বার দীর্ঘদিন ধরে তার নিজের এলাকাসহ পাশের এলাকায় চাঁদাবাজী, মাদক ব্যবসাসহ নানা অসামাজিক কর্মকান্ড চালিয়ে আসছে। তার সন্ত্রাসী বাহিনীর ভয়ে সাধারণ লোকজন এ সব ঘটনার প্রতিবাদ করছে না। এমনকি চেয়ারম্যানও তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেন না।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত কাশেম জানান, সোহরাব তাকে মারধর করেছে। সে জন্য তিনি তার লোকজনকে নির্দেশ দিয়েছে সোহরাবকে বাড়ি-ঘর ছাড়া করতে।
এ ব্যপারে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুর রহমান সাজিদ জানান, কাশেমের লোকজন সোহরাবের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে এটা প্রাথমিকভাবে সঠিক এবং সোহরাবও কাশেমকে এর আগে মারধর করেছে তাও ঠিক। তাহলে কাশেমের অভিযোগটি মামলা হিসেবে নিলেও সোহরাবের অভিযোগটি কেন মামলা হিসেবে নেয়া হয়নি এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, সে বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইউপি এক সদস্যের মুরগির খামারে ভাংচুর ও লুটপাট চালিয়েছে পাশ্ববর্তী আরেক ইউপি সদস্য ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী। সন্ত্রাসীদের ভয়ে ভুক্তভোগী পরিবারটি এখন বাড়িছাড়া। এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো ভুক্তভোগী পরিবারটিকে হয়ারনির অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।
রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ডের সদস্য সোহরাব উদ্দিন অভিযোগ করেন, কয়েক দিন আগে সড়কের পাশ দিয়ে বাড়ির পানি নিষ্কাশনের জন্য পাইপ দেয়ার সময় পার্শ্ববর্তী চর কাঁকড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের আবুল কাশেম লোক তার কাছে চাঁদা দাবি করেন। এতে রাজি না হওয়ায় এলাকার একটি চায়ের দোকানে বসা অবস্থায় সোহরাব উদ্দিনের ওপর হামলা চালান আবুল কাশেম। এরপর ২৩ জুন মধ্যরাতে ও পরদিন সকালে দুইদফা আবুল কাশেম এবং তার দুই ছেলে জাহাঙ্গীর ও আলমগীরের নেতৃত্বে শতাধিক ভাড়াড়ে সন্ত্রাসী সোহরাব উদ্দিনের মুরগির খামারে ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। সন্ত্রাসীরা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পুরো এলাকায় আতংক সৃস্টি করে। এ সময় তারা খামারের এক হাজার মুরগি, ৫০ বস্তা খাদ্য, একটি টিউবওয়েল, একটি পাম্প মেশিন, দুটি ছাগল, দুটি ফ্যান ও তিনটি মোবাইল সেট নিয়ে যায় এবং একটি মোটরসাইকেল ভাংচুর করে।
এ ব্যপারে সোহরাব উদ্দিন কোম্পানীগঞ্জ থানায় লিখিত দিলে পুলিশ তিন দফায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও মামলা রেকর্ডভুক্ত করেননি। উল্টো সোহরাব উদ্দিনের বিরুদ্ধে আবুল কাশেমকে মারধরের অভিযোগে মামলা নেন। বর্তমানে পুলিশের হয়রানী ও সন্ত্রাসীদের ভয়ে সোহরাব উদ্দিন ও তার ভাইয়েরা বাড়িছাড়া। এদিকে ঘটনার পর থেকে সন্ত্রাসীরা বাড়ির আশপাশে অস্ত্র নিয়ে মোহড়া দেয়ায় চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে পরিবারের নারী সদস্যরা।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, কাশেম মেম্বার দীর্ঘদিন ধরে তার নিজের এলাকাসহ পাশের এলাকায় চাঁদাবাজী, মাদক ব্যবসাসহ নানা অসামাজিক কর্মকান্ড চালিয়ে আসছে। তার সন্ত্রাসী বাহিনীর ভয়ে সাধারণ লোকজন এ সব ঘটনার প্রতিবাদ করছে না। এমনকি চেয়ারম্যানও তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেন না।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত কাশেম জানান, সোহরাব তাকে মারধর করেছে। সে জন্য তিনি তার লোকজনকে নির্দেশ দিয়েছে সোহরাবকে বাড়ি-ঘর ছাড়া করতে।
এ ব্যপারে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুর রহমান সাজিদ জানান, কাশেমের লোকজন সোহরাবের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে এটা প্রাথমিকভাবে সঠিক এবং সোহরাবও কাশেমকে এর আগে মারধর করেছে তাও ঠিক। তাহলে কাশেমের অভিযোগটি মামলা হিসেবে নিলেও সোহরাবের অভিযোগটি কেন মামলা হিসেবে নেয়া হয়নি এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, সে বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
- আবু নাছের মঞ্জু