লোকসংবাদ প্রতিবেদন:
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার মিরওয়ারিশপুর ইউনিয়নের মিরালীপুর গ্রামে মঙ্গলবার ভোরাতে প্রবাসীর মাইক্রোবাস ডাকাতির সময় গণপিটুনীর শিকার হয়েছে পাঁচ যুবক। গুরুতর অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি পুলিশ।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, মিরালিপুর গ্রামের প্রবাসী আবুল কাশেম বিদেশ থেকে বাড়ি আসার সময় ভোর তিনটার দিকে বানিয়া বাড়ির সামনে পাঁচ যুবক তার মাইক্রোবাসের গতিরোধ। এরপর ডাকাতির চেষ্টাকালে মাইক্রোবাসে থাকা লোকজন শোর চিৎকার করলে সেহেরী খেতে উঠা স্থানীয় লোকজন দুই যুবককে হাতেনাতে ধরে ফেলে। অপর তিনজন সিএনজি অটোরিকশাযোগে পালিয়ে যায়। পরে আটককৃদের মোবাইল ফোন থেকে কল দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে দুই কিলোমিটার দূরে কেন্দুরবাগ এলাকায় পালিয়ে যাওয়া তিন জনকে আটক করে লোকজন। বিক্ষুদ্ধ লোকজন আটককৃত পাঁচ যুবককে গণপিটুনী ও তাদেরকে বহন করা সিএনজি অটোরিকশাটি পুড়িয়ে দেয়।
খবর পেয়ে পুলিশ জনতার হাত থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় পাঁচ যুবককে উদ্ধার করে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। এরা হলেন: বেগমগঞ্জের করিমপুর গ্রামের মৃত দাইয়ান মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ আলী (৩২), সোনাইমুড়ীর বজরা ইউনিয়নের তাজুল ইসলামের ছেলে মোহাম্মদ আলম (৩২), একই এলাকার রুহুল আমিনের ছেলে আলাউদ্দিন (৩০), লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চরমারাইশ গ্রামের রঘু মিয়ার ছেলে মনোহর উদ্দিন (২৮) ও কুমিল্লার চকবাজার এলাকার আবুল হাশেমের ছেলে শাহ আলম (৩২)।
নোয়াখালী পুলিশ সুপার মোঃ ইলিয়াছ শরীফ জানান, আটকৃদের বিরুদ্ধে বেগমগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করা হযেছে। ঈদকে সামনে রেখে জনসাধারণের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে জেলা শহর মাইজদী, বাণিজ্যিক শহর চৌমুহনী সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অতিরিক্ত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিয়োগ দেয়া হয়েছে। কোন ধরণের ছিনতাই, চাঁদাবাজি খবর পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আবু নাছের মঞ্জু
২২.০৭.১৪
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার মিরওয়ারিশপুর ইউনিয়নের মিরালীপুর গ্রামে মঙ্গলবার ভোরাতে প্রবাসীর মাইক্রোবাস ডাকাতির সময় গণপিটুনীর শিকার হয়েছে পাঁচ যুবক। গুরুতর অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি পুলিশ।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, মিরালিপুর গ্রামের প্রবাসী আবুল কাশেম বিদেশ থেকে বাড়ি আসার সময় ভোর তিনটার দিকে বানিয়া বাড়ির সামনে পাঁচ যুবক তার মাইক্রোবাসের গতিরোধ। এরপর ডাকাতির চেষ্টাকালে মাইক্রোবাসে থাকা লোকজন শোর চিৎকার করলে সেহেরী খেতে উঠা স্থানীয় লোকজন দুই যুবককে হাতেনাতে ধরে ফেলে। অপর তিনজন সিএনজি অটোরিকশাযোগে পালিয়ে যায়। পরে আটককৃদের মোবাইল ফোন থেকে কল দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে দুই কিলোমিটার দূরে কেন্দুরবাগ এলাকায় পালিয়ে যাওয়া তিন জনকে আটক করে লোকজন। বিক্ষুদ্ধ লোকজন আটককৃত পাঁচ যুবককে গণপিটুনী ও তাদেরকে বহন করা সিএনজি অটোরিকশাটি পুড়িয়ে দেয়।
খবর পেয়ে পুলিশ জনতার হাত থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় পাঁচ যুবককে উদ্ধার করে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। এরা হলেন: বেগমগঞ্জের করিমপুর গ্রামের মৃত দাইয়ান মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ আলী (৩২), সোনাইমুড়ীর বজরা ইউনিয়নের তাজুল ইসলামের ছেলে মোহাম্মদ আলম (৩২), একই এলাকার রুহুল আমিনের ছেলে আলাউদ্দিন (৩০), লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চরমারাইশ গ্রামের রঘু মিয়ার ছেলে মনোহর উদ্দিন (২৮) ও কুমিল্লার চকবাজার এলাকার আবুল হাশেমের ছেলে শাহ আলম (৩২)।
নোয়াখালী পুলিশ সুপার মোঃ ইলিয়াছ শরীফ জানান, আটকৃদের বিরুদ্ধে বেগমগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করা হযেছে। ঈদকে সামনে রেখে জনসাধারণের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে জেলা শহর মাইজদী, বাণিজ্যিক শহর চৌমুহনী সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অতিরিক্ত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিয়োগ দেয়া হয়েছে। কোন ধরণের ছিনতাই, চাঁদাবাজি খবর পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আবু নাছের মঞ্জু
২২.০৭.১৪