লোকসংবাদ প্রতিবেদন:
নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও আন্ত:জেলা বাসমালিক সমিতির সভাপতি ইউসুফ আলী সেলিম প্রকাশ নিশাত সেলিম হত্যা মামলায় এক সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ফারুক হোসেন(৩৫) ছয়ানী ইউনিয়নের নায়নপুর গ্রামের রাজামিয়ার বাড়ির লুতু মিয়ার ছেলে। শনিবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সহকারী পুলিশ সুপার(সদর) মো. জসিম উদ্দিনের নেতৃত্বে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি বিশেষ দল ফারুককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
সুধারাম থানার ওসি মোশাররফ হোসেন তরফদার জানান, গ্রেপ্তারকৃত ফারুক হোসেনকে রোববার আদালতে হাজির করে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। নিহত সেলিমের ছোটভাই ইউনুস আলী মিলন অভিযোগ করেন, গ্রেপ্তারকৃত ফারুক প্রত্যক্ষভাবে হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত ছিল। ফারুককে রিমান্ডে নিলে তার কাছ অপরাপর খুনদের তথ্য বেরিয়ে আসবে বলে দাবি করেন মিলন।
ইউসুফ আলী সেলিম গত ২৭ জুলাই তার গ্রামের বাড়ি লক্ষীপুরের তিতার কান্দিতে যান। সেখানে জাকাতের টাকা ও কাপড় বিতরণ শেষে রাত নয়টার দিকে দুই সহযোগীসহ মটরসাইকেলযোগে জেলা শহর মাইজদীতে নিজ বাসার উদ্দেশ্য রওনা হলে পথিমধ্যে তিতারকান্দি এরাকায় একদল সন্ত্রাসী তার ওপর হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা তাকে লাঠি দিয়ে আঘাত করে মটরসাইকেল থেকে ফেলে দেয়। এক পর্যায়ে তারা সেলিমকে জবাই করে হত্যার পর নোয়াখালী সদরের মহতাপুরে সড়কের ওপর ফেলে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহত সেলিমের স্ত্রী কোহিনুর বেগম বাদী হয়ে ২৭ জনকে এজাহারভুক্ত আসামী করে সুধারাম থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ পর্যন্ত ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও আন্ত:জেলা বাসমালিক সমিতির সভাপতি ইউসুফ আলী সেলিম প্রকাশ নিশাত সেলিম হত্যা মামলায় এক সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ফারুক হোসেন(৩৫) ছয়ানী ইউনিয়নের নায়নপুর গ্রামের রাজামিয়ার বাড়ির লুতু মিয়ার ছেলে। শনিবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সহকারী পুলিশ সুপার(সদর) মো. জসিম উদ্দিনের নেতৃত্বে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি বিশেষ দল ফারুককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
সুধারাম থানার ওসি মোশাররফ হোসেন তরফদার জানান, গ্রেপ্তারকৃত ফারুক হোসেনকে রোববার আদালতে হাজির করে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। নিহত সেলিমের ছোটভাই ইউনুস আলী মিলন অভিযোগ করেন, গ্রেপ্তারকৃত ফারুক প্রত্যক্ষভাবে হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত ছিল। ফারুককে রিমান্ডে নিলে তার কাছ অপরাপর খুনদের তথ্য বেরিয়ে আসবে বলে দাবি করেন মিলন।
ইউসুফ আলী সেলিম গত ২৭ জুলাই তার গ্রামের বাড়ি লক্ষীপুরের তিতার কান্দিতে যান। সেখানে জাকাতের টাকা ও কাপড় বিতরণ শেষে রাত নয়টার দিকে দুই সহযোগীসহ মটরসাইকেলযোগে জেলা শহর মাইজদীতে নিজ বাসার উদ্দেশ্য রওনা হলে পথিমধ্যে তিতারকান্দি এরাকায় একদল সন্ত্রাসী তার ওপর হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা তাকে লাঠি দিয়ে আঘাত করে মটরসাইকেল থেকে ফেলে দেয়। এক পর্যায়ে তারা সেলিমকে জবাই করে হত্যার পর নোয়াখালী সদরের মহতাপুরে সড়কের ওপর ফেলে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে আনার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় নিহত সেলিমের স্ত্রী কোহিনুর বেগম বাদী হয়ে ২৭ জনকে এজাহারভুক্ত আসামী করে সুধারাম থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ পর্যন্ত ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
- আবু নাছের মঞ্জু