লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
জাতীয় বাজেটের গণতন্ত্রায়ন ও জেলা বাজেটের দাবিতে নোয়াখালীতে সংলাপ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে গণতাান্ত্রিক বাজেট আন্দোলন।
বৃহস্পতিবার নোয়াখালী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে গণতাান্ত্রিক বাজেট আন্দোলনের জেলা কমিটির সভাপতি আবদুর রহিম সভাপতিত্বে ও সম্পাদক নুরুল আলম মাসুদের সঞ্চালনায় সংলাপে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান নিলুফার মোমিন, জেলা জজ আদঅলতের জিপি কাজী মানছুরুরুল হক খসরু, সাংবাদিক আবু নাছের মঞ্জু, জেলা কৃষক ফ্রন্টের সভাপতি তারেকেশ্বর নান্টু, সুপ্র’র জেলা সভাপতি মনু গুপ্ত, নোয়াখালী কর আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবদুল হামিদ, গণতান্ত্রিক বাজেট আন্দোলনের প্রমুখ।
আলোচকরা বলেন, আমলানির্ভর বাজেট প্রণয়ন প্রকিয়ার ফলে সাধারণ মানুষের চাহিদা ও প্রয়োজনগুলো বাজেটে প্রতিফলিত হয় না। পাশাপাশি বাজেট প্রণয়ন প্রকিয়াটি স্থানীয় থেকে জাতীয় পর্যায়ে না হবার ফলে সাধারণ মানুষ বাজেটে অংশগ্রহণ করতে পারে না। বাংলাদেশের সংবিধান মানুষের ক্ষমতায়ন ও স্থানীয় স্বায়ত্ত্বশাসনকে অগ্রাধিকার দেয় এবং নানা কাঁটাছেড়ার পরও এই অগ্রাধিকার বহাল আছে। জনগণকে ক্ষমতায়িত করতে হলে সংবিধানের নির্দেশনা অনুযায়ী স্থানীয় পর্যায়ে প্রশাসন ও কর্মচারীদের কার্য এবং জনগনের কার্য ও উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের দায়িত্ব নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানের দিতে হবে। নইলে কেন্দ্রীভূত সরকার এবং বিরাটকায় প্রশাসন আসলে উন্নয়ন উদ্যোগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার পাশাপাশি সেবা সরবরাহ ব্যবস্থাকে পঙ্গু করে দেয়।
বক্তারা বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়ার বিকেন্দ্রীকরণ, কেন্দ্র থেকে নয়, গ্রাম পর্যায় থেকে বাজেট তৈরি, বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকারগুলিকে ক্ষমতা দেওয়া, স্থানীয় সরকারে লোকবল বৃদ্ধি করা, জাতীয় সংসদে জেলা/ অঞ্চল ভিত্তিতে বিস্তারিত আর্থিক বিবরণী প্রকাশ করা ও বাজেট প্রক্রিয়ায় জনগনকে সম্প্রক্ত করার জন্য কার্যকরি ইলেক্ট্রনিক সরকার ব্যবস্থা (ই-গভার্নেন্স) চালু করার পরামর্শ দেন।
জাতীয় বাজেটের গণতন্ত্রায়ন ও জেলা বাজেটের দাবিতে নোয়াখালীতে সংলাপ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে গণতাান্ত্রিক বাজেট আন্দোলন।
বৃহস্পতিবার নোয়াখালী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে গণতাান্ত্রিক বাজেট আন্দোলনের জেলা কমিটির সভাপতি আবদুর রহিম সভাপতিত্বে ও সম্পাদক নুরুল আলম মাসুদের সঞ্চালনায় সংলাপে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান নিলুফার মোমিন, জেলা জজ আদঅলতের জিপি কাজী মানছুরুরুল হক খসরু, সাংবাদিক আবু নাছের মঞ্জু, জেলা কৃষক ফ্রন্টের সভাপতি তারেকেশ্বর নান্টু, সুপ্র’র জেলা সভাপতি মনু গুপ্ত, নোয়াখালী কর আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবদুল হামিদ, গণতান্ত্রিক বাজেট আন্দোলনের প্রমুখ।
আলোচকরা বলেন, আমলানির্ভর বাজেট প্রণয়ন প্রকিয়ার ফলে সাধারণ মানুষের চাহিদা ও প্রয়োজনগুলো বাজেটে প্রতিফলিত হয় না। পাশাপাশি বাজেট প্রণয়ন প্রকিয়াটি স্থানীয় থেকে জাতীয় পর্যায়ে না হবার ফলে সাধারণ মানুষ বাজেটে অংশগ্রহণ করতে পারে না। বাংলাদেশের সংবিধান মানুষের ক্ষমতায়ন ও স্থানীয় স্বায়ত্ত্বশাসনকে অগ্রাধিকার দেয় এবং নানা কাঁটাছেড়ার পরও এই অগ্রাধিকার বহাল আছে। জনগণকে ক্ষমতায়িত করতে হলে সংবিধানের নির্দেশনা অনুযায়ী স্থানীয় পর্যায়ে প্রশাসন ও কর্মচারীদের কার্য এবং জনগনের কার্য ও উন্নয়ন সম্পর্কিত পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের দায়িত্ব নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানের দিতে হবে। নইলে কেন্দ্রীভূত সরকার এবং বিরাটকায় প্রশাসন আসলে উন্নয়ন উদ্যোগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার পাশাপাশি সেবা সরবরাহ ব্যবস্থাকে পঙ্গু করে দেয়।
বক্তারা বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়ার বিকেন্দ্রীকরণ, কেন্দ্র থেকে নয়, গ্রাম পর্যায় থেকে বাজেট তৈরি, বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকারগুলিকে ক্ষমতা দেওয়া, স্থানীয় সরকারে লোকবল বৃদ্ধি করা, জাতীয় সংসদে জেলা/ অঞ্চল ভিত্তিতে বিস্তারিত আর্থিক বিবরণী প্রকাশ করা ও বাজেট প্রক্রিয়ায় জনগনকে সম্প্রক্ত করার জন্য কার্যকরি ইলেক্ট্রনিক সরকার ব্যবস্থা (ই-গভার্নেন্স) চালু করার পরামর্শ দেন।