সোহাগ সরকার, কলকাতাঃ
কলকাতার মানুষ ভিন্ন ভিন্ন ভাবে তাদের থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন করেছে। কেউ বন্ধুদের সঙ্গে পিকনিক করছে। কেউ বাড়িতে পরিবারের সবাই মিলে থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করেছে। কলকাতার অলিতে গলিতে চলেছে উৎসব আর আনন্দ। বিভিন্ন স্থান থেকে ভেসে আসেছে গানের শব্দ।
তেমনি করে একটা আনন্দের চিত্র দেখা গিয়েছে । কলকাতার সিথি থানার অন্তর্গত কালি চরণ ঘোষ রোডে অবস্থিত মদের দোকানটিতে। মদের দোকানের এক কর্মকতার সাথে কথা বলে যানা যায়, সে দিন সন্ধ্যা ৬ টা থেকেই পড়েছে মদ কেনার লম্বা লাইন। বিভিন্ন শ্রেণীর পেশার মানুষ মদ কেনার জন্য দাড়িয়ে আছে লাইনে। তিনি জানান, প্রায় ২ লক্ষ টাকার মদ বিক্রি হবে। ইতিমধ্যেই ১ লক্ষ টাকার বেশি টাকার মদ বিক্রি হয়ে গেছে।
অসিত বন্দোপাধ্যায় নামে এক মদ ক্রেতা তানার থার্টি ফাস্ট নাইটের অনুভূতি সম্পর্কে আমাকে যা বললেন,আমি প্রতিবার এই দিনটি পালন করি।এটি বছরের শেষ দিন। আমার অনেক মায়া পড়ে গিয়েছে ২০১৫ প্রতি। তাই অনেক কষ্টে এ বছরটিকে বিদায় দিব। আরেক জন মদ্য ক্রেতা অমিত দাস বলেন, পুরানো বছর ছেড়ে নতুন বছর আসবে সেই আনন্দে বন্ধুরা মিলে পার্টি দিব। এটা আমার জন্য খুব আনন্দের।
রাত যত গভীর হচ্ছে আকাশের রং ততটাই পালটে যাচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন রং বাজির মাধ্যমে। মনে হচ্ছে যেন আকাশে বিভিন্ন ধরনের ফুল ফুটেছে। এই বাজি পোড়ানোর মাধ্যমে নতুন বছরের আগমনি শুভ বার্তা সবার মনে এক অনাবিল সুখের সৃষ্টি করেছে। গভীর রাত পর্যন্ত বাজি পোড়ানো উৎসব চলে।
কলকাতার মানুষ ভিন্ন ভিন্ন ভাবে তাদের থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন করেছে। কেউ বন্ধুদের সঙ্গে পিকনিক করছে। কেউ বাড়িতে পরিবারের সবাই মিলে থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করেছে। কলকাতার অলিতে গলিতে চলেছে উৎসব আর আনন্দ। বিভিন্ন স্থান থেকে ভেসে আসেছে গানের শব্দ।
তেমনি করে একটা আনন্দের চিত্র দেখা গিয়েছে । কলকাতার সিথি থানার অন্তর্গত কালি চরণ ঘোষ রোডে অবস্থিত মদের দোকানটিতে। মদের দোকানের এক কর্মকতার সাথে কথা বলে যানা যায়, সে দিন সন্ধ্যা ৬ টা থেকেই পড়েছে মদ কেনার লম্বা লাইন। বিভিন্ন শ্রেণীর পেশার মানুষ মদ কেনার জন্য দাড়িয়ে আছে লাইনে। তিনি জানান, প্রায় ২ লক্ষ টাকার মদ বিক্রি হবে। ইতিমধ্যেই ১ লক্ষ টাকার বেশি টাকার মদ বিক্রি হয়ে গেছে।
অসিত বন্দোপাধ্যায় নামে এক মদ ক্রেতা তানার থার্টি ফাস্ট নাইটের অনুভূতি সম্পর্কে আমাকে যা বললেন,আমি প্রতিবার এই দিনটি পালন করি।এটি বছরের শেষ দিন। আমার অনেক মায়া পড়ে গিয়েছে ২০১৫ প্রতি। তাই অনেক কষ্টে এ বছরটিকে বিদায় দিব। আরেক জন মদ্য ক্রেতা অমিত দাস বলেন, পুরানো বছর ছেড়ে নতুন বছর আসবে সেই আনন্দে বন্ধুরা মিলে পার্টি দিব। এটা আমার জন্য খুব আনন্দের।
রাত যত গভীর হচ্ছে আকাশের রং ততটাই পালটে যাচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন রং বাজির মাধ্যমে। মনে হচ্ছে যেন আকাশে বিভিন্ন ধরনের ফুল ফুটেছে। এই বাজি পোড়ানোর মাধ্যমে নতুন বছরের আগমনি শুভ বার্তা সবার মনে এক অনাবিল সুখের সৃষ্টি করেছে। গভীর রাত পর্যন্ত বাজি পোড়ানো উৎসব চলে।