লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হকের মৃত্যুতে নোয়াখালীর কবিরহাটে তার গ্রামের বাড়ি সহ জেলার সর্বত্র শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আনিসুল হকের জন্ম কবিরহাট পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের ঘোষবাগ মিয়া বাড়িতে। অনেক বড় অবস্থানে থেকেও বাড়িতে থাকা আত্মীয় স্বজন ও এলাকাবাসীর সাথে নিবিড় যোগাযোগ ছিল তার। এলাকার মসজিদ,মন্দির, স্কুল-কলেজ সহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে অবদান রেখেছেন তিনি। প্রিয় মানুষটির এসব অবদানের কথা বলতে গিয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন অনেকে।
আনিসুল হকের চাচাতো ভাই সাইফুল গণি জানান, ট্রাষ্ট গঠন করে এলাকায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও গরীব দুখি মানুষদের সহায়তার করতের আনিসুল হক। প্রতি বছর এলাকায় রিকশাজীবীদের মাঝে রিকশা ও শীতের দিনে কম্বল বিতরণ করতেন তিনি। রমজান মাসে দুস্থ্যদের জন্য খাবার আয়োজন করতেন। সাইফুল গণি বলেন,“ওনি এলাকার গর্ব, জাতির গর্ব। ওনাকে হারিয়ে আমাদের পরিবার ও জাতি একটা রত্নকে হারিয়েছে।’
আনিসুল হকের চাচি কবিরহাট পৌরসভার কাউন্সিলর সালমা সুলতানা বলেন,“আমি ওনার চাচি এটাই আমার জন্যে গর্বের বিষয়। যেদিন থেকে ওনার অসুস্থ্যতার খবর পেলাম সেদিন থেকেই আমরা তাকে হারানোর আশংকায় ছিলাম। যে মানুষটি সব সময় এতো হাঁসিখুশি ছিলেন, সেই মানুষটি এতো অল্প সময়ের মধ্যে এভাবে চলে গেলেন এটা ভাবতেই পারছি না।”
তার মৃত্যুতে জেলার সর্বত্র দলমত নির্বিশেষে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ শোক প্রকাশ করেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী আনিসুল হকের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বলেন, “তার মৃত্যুতে নোয়াখালীবাসী ব্যথিত। এই ব্যথা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়।”
সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীন বলেন, “আনিসুল হক নোয়াখালীর সন্তান হয়ে আলোকিত করেছেন ঢাকাসহ সারা দেশকে। জেলার এই গর্বিত সন্তানের মৃত্যুতে সর্বদলীয়ভাবে শোকসভা তরা হবে বলে জানান তিনি।
তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র সহিদ উল্লাহ খান সোহেল, কবিরহাট পৌরসভার মেয়র জহিরুল হক রায়হান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা ইউনিট কমান্ডার মোজাম্মেল হক মিলন, নোয়াখালী প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটির সদস্য মেজবাহ উল হক মিঠু, ফুয়াদ হোসেন ও শামছুল হাসান মিরন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট নোয়াখালীর সভাপতি বিসলেন্দু মজুমদার, সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন কৈশোর।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হকের মৃত্যুতে নোয়াখালীর কবিরহাটে তার গ্রামের বাড়ি সহ জেলার সর্বত্র শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আনিসুল হকের জন্ম কবিরহাট পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের ঘোষবাগ মিয়া বাড়িতে। অনেক বড় অবস্থানে থেকেও বাড়িতে থাকা আত্মীয় স্বজন ও এলাকাবাসীর সাথে নিবিড় যোগাযোগ ছিল তার। এলাকার মসজিদ,মন্দির, স্কুল-কলেজ সহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে অবদান রেখেছেন তিনি। প্রিয় মানুষটির এসব অবদানের কথা বলতে গিয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন অনেকে।
আনিসুল হকের চাচাতো ভাই সাইফুল গণি জানান, ট্রাষ্ট গঠন করে এলাকায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও গরীব দুখি মানুষদের সহায়তার করতের আনিসুল হক। প্রতি বছর এলাকায় রিকশাজীবীদের মাঝে রিকশা ও শীতের দিনে কম্বল বিতরণ করতেন তিনি। রমজান মাসে দুস্থ্যদের জন্য খাবার আয়োজন করতেন। সাইফুল গণি বলেন,“ওনি এলাকার গর্ব, জাতির গর্ব। ওনাকে হারিয়ে আমাদের পরিবার ও জাতি একটা রত্নকে হারিয়েছে।’
আনিসুল হকের চাচি কবিরহাট পৌরসভার কাউন্সিলর সালমা সুলতানা বলেন,“আমি ওনার চাচি এটাই আমার জন্যে গর্বের বিষয়। যেদিন থেকে ওনার অসুস্থ্যতার খবর পেলাম সেদিন থেকেই আমরা তাকে হারানোর আশংকায় ছিলাম। যে মানুষটি সব সময় এতো হাঁসিখুশি ছিলেন, সেই মানুষটি এতো অল্প সময়ের মধ্যে এভাবে চলে গেলেন এটা ভাবতেই পারছি না।”
তার মৃত্যুতে জেলার সর্বত্র দলমত নির্বিশেষে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ শোক প্রকাশ করেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী আনিসুল হকের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বলেন, “তার মৃত্যুতে নোয়াখালীবাসী ব্যথিত। এই ব্যথা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়।”
সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীন বলেন, “আনিসুল হক নোয়াখালীর সন্তান হয়ে আলোকিত করেছেন ঢাকাসহ সারা দেশকে। জেলার এই গর্বিত সন্তানের মৃত্যুতে সর্বদলীয়ভাবে শোকসভা তরা হবে বলে জানান তিনি।
তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র সহিদ উল্লাহ খান সোহেল, কবিরহাট পৌরসভার মেয়র জহিরুল হক রায়হান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা ইউনিট কমান্ডার মোজাম্মেল হক মিলন, নোয়াখালী প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটির সদস্য মেজবাহ উল হক মিঠু, ফুয়াদ হোসেন ও শামছুল হাসান মিরন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট নোয়াখালীর সভাপতি বিসলেন্দু মজুমদার, সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন কৈশোর।