লোকসংবাদ প্রতিনিধি :
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ডাকাতদের সাথে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশের তিন সদস্য ও এক ডাকাত আহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। শনিবার ভোরে সিরাজপুর ইউনিয়নে এই ঘটনা ঘটে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি সৈয়দ ফজলে রাব্বি জানান, শুক্রবার রাতে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য সাখাওয়াত হোসেন ওরফে জামাই সোহেলকে (৩৪) ফেনীর দাগনভূঁঞা উপজেলার এছহাক মার্কেটের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর তাকে নিয়ে সিরাজপুর ইউনিয়নের গহিরা দিঘির পূর্ব পড়ে বাগানের ভেতরে অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ। সেখানে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা ২০-২১ জনের একদল সশস্ত্র ডাকাত পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে। জবাবে পুলিশও কয়েক রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে। এ সময় পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ রবিউল হক, এ.এস. আই তরিকুল ইসলাম, কনষ্টেবল খোরশেদ আলম এবং ডাকাত সাখাওয়াত আহত হন। ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি, দুটি কিরিচ, দুই রাউন্ড গুলি ও পাঁচটি গুলির খালি খোসা উদ্ধার করে। ঘটনাস্থল থেকে সাখাওয়াতকে পায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহত পুলিশ সদস্যদেরকেও ওই হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়।
ডাকাত সাখাওয়াত হোসেন কোম্পানীগঞ্জের চরপার্বতী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের আসলাম মাঝি বাড়ির এরফান উল্যার ছেলে। তার বিরুদ্ধে ১৬টি মামলার রয়েছে। এর মধ্যে ১৩টি মামলায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
গোলাগুরির ঘটনায় অস্ত্র উদ্ধার এবং পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে বলে জানান ওসি।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ডাকাতদের সাথে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশের তিন সদস্য ও এক ডাকাত আহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। শনিবার ভোরে সিরাজপুর ইউনিয়নে এই ঘটনা ঘটে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি সৈয়দ ফজলে রাব্বি জানান, শুক্রবার রাতে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য সাখাওয়াত হোসেন ওরফে জামাই সোহেলকে (৩৪) ফেনীর দাগনভূঁঞা উপজেলার এছহাক মার্কেটের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর তাকে নিয়ে সিরাজপুর ইউনিয়নের গহিরা দিঘির পূর্ব পড়ে বাগানের ভেতরে অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ। সেখানে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা ২০-২১ জনের একদল সশস্ত্র ডাকাত পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে। জবাবে পুলিশও কয়েক রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে। এ সময় পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ রবিউল হক, এ.এস. আই তরিকুল ইসলাম, কনষ্টেবল খোরশেদ আলম এবং ডাকাত সাখাওয়াত আহত হন। ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি, দুটি কিরিচ, দুই রাউন্ড গুলি ও পাঁচটি গুলির খালি খোসা উদ্ধার করে। ঘটনাস্থল থেকে সাখাওয়াতকে পায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহত পুলিশ সদস্যদেরকেও ওই হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়।
ডাকাত সাখাওয়াত হোসেন কোম্পানীগঞ্জের চরপার্বতী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের আসলাম মাঝি বাড়ির এরফান উল্যার ছেলে। তার বিরুদ্ধে ১৬টি মামলার রয়েছে। এর মধ্যে ১৩টি মামলায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
গোলাগুরির ঘটনায় অস্ত্র উদ্ধার এবং পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে বলে জানান ওসি।