নোয়াখালীর সুধারাম থানা পুলিশ মনিজা খাতুন মুন্নি (২৫) নামে ২ সন্তানের জননীকে হত্যার অভিযোগে সোমবার বিকেলে জেলা সদরের শহীদ ভুলু স্টেডিয়াম পশ্চিম পাড়া এলাকা থেকে মুন্নির স্বামী আবদুল মান্নান(৩০) কে গ্রেফতার করে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
মুন্নির পিতা নূর মোহাম্মদের অভিযোগ, স্বামীর নির্যাতনে তাঁর মেয়ের মৃত্যু হয়েছে।
তিনি জানান, ২০০১ সালে সদর উপজেলার নোয়ান্নয় ইউনিয়নের আবদুল মান্নানের সাথে মুন্নির বিয়ে হয়। বিয়ের পর মান্নার সিটেলের চন্দনটিলা এলাকায় তার কর্মস্থলে মুন্নিকে নিয়ে যায়্ এরই মধ্যে তাদের দুটি সন্তান হয়। মান্নান মুন্নিকে নিয়ে সর্বশেষ শবেহবরাতের আগে নোয়াখালী আসেন এবং ৫ দিন পর আবার স্বস্ত্রীক কর্মস্থলে চলে যান। নূর মোহাম্মদের অভিযোগ গত রোববার রাতে মুন্নিন উপর নির্যাতন চালালে সে মারা যায়। এরপর সোমবার দুপুওে মান্নান মুন্নির লাশ নিয়ে নোয়াখালী এসে তার স্বজনদের হৃদযন্ত্রেও ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মুন্নি মারা যায় বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। তিনি আরো জানান, তার মেয়ের শরীরে আঘাতের চিহ্ন পেয়েছে পুলিশ।
সুধারাম থানার এসআই জয়দেব জানান, মুন্নির স্বজনদের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
মতামত
আমাদের শহর ও দানবে হানা এবং একটি উন্নত হাসপাতালের আবেদন
হা বী ব ই ম ন
আমাদের প্রিয় শহর মাইজদী। জন্ম শহর মাইজদী। যে শহরটিকে জীবনের এতোটা বছর চিনে আসছিলাম, বড় আপন মনে করতাম, সেই শহরটিকে আজ বড্ড ধূসর মনে হয়। বড় অচেনা মনে হয়। বড় বেমানান একটা জেলা শহর মাইজদী। কোলাহলপূর্ণ একটি শহরটা আজ বিষময় হয়ে উঠেছে।
মতামত
করোনাভাইরাস: লক্ষণ, চিকিৎসা ও সুরক্ষার উপায় কী
লোকসংবাদ ডেস্কঃকরোনাভাইরাস, যার পোশাকি নাম কোভিড-১৯, সেই রোগটিকে এখন বিশ্ব মহামারি ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই ভাইরাস যা মানুষের ফুসফুসের মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করে- যা পূর্বে বিজ্ঞানীদের অজানা ছিল- চীন থেকে এখন ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে।
ছে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে।
সাম্প্রতিক
বৃহত্তর নোয়াখালীর তথ্যনির্ভর অনলাইন পত্রিকা লোকসংবাদ পড়ুন। লোকসংবাদে বিজ্ঞাপন দিন।
রাজনীতি, অর্থনীতি, খেলাধূলা, ভ্রমণকাহিনী, গল্প, কবিতা, তথ্যপ্রযুক্তি, সমস্যা, সম্ভাবনা, দৃষ্টি নন্দন ছবি, ভিডিওচিত্র কিংবা বৃহত্তর নোয়াখালীর যে কোন বিষয়ে আপনার মতামত, প্রবন্ধ, নিবন্ধ লোকসংবাদ পাঠকদের জন্য পাঠিয়ে দিন news@loksangbad.com ঠিকানায়।