অপহৃত আনোয়ার হোসেনের পারিবারিক অ্যালবামের ছবি |
সরকারের কাছে ছেলেকে উদ্ধারের জোর তৎপরতার দাবি বাবা মার
লিবিয়ায় আই এস ইসলামী জঙ্গি কর্তৃক অপহৃত বাংলাদেশি আনোয়ার হোসেনের (৩৮) বাড়ি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার কাদিরপুর ইউনিয়নের গয়েছপুর গ্রামে। তার পাসপোর্ট নং অঊ৩৬৩০৭৫৪। মঙ্গলবার দুপর দেড়টার দিকে আনোয়ারের স্ত্রীর কাছ থেকে প্রিয় সন্তানকে অপহরণের খবর পান পিতা মাতা। এরপর থেকে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে শোকের মাতম চলছে। কুটনৈতিক তৎপরতার মধ্য দিয়ে ছেলেকে দ্রুত উদ্ধারের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন তারা।
স্বজনরা জানান, গয়েছপুর গ্রামের মো: ইউনুছ মিয়া ও আফরোজা বেগমের চার ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে আনোয়ার হোসেন দ্বিতীয়। ২০১০ সালে চাকুরি নিয়ে প্রথম লিবিয়ায় যান তিনি। এরপর ২০১১ সালের ডিসেম্বরের শেষ দিকে একবার দেশে আসেন। ৩৬ দিন পর ২০১২ সালে ১১ ফেব্রুয়ারি পুনরায় লিবিয়ায় ফেরত যান তিনি।
আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী মারুফা খাতুন মোবাইলে (০১৮১৪৩৭০৩৬৫) জানান, বুধবার টেলিভিশনের সংবাদ মাধ্যমে স্বামীর অপহরণের খবর জানতে পারেন তিনি। তাৎক্ষণিক টেলিফোনে স্বামীর সাথে যোগাযোগের চেস্টা করে ব্যর্থ হয়ে তার (স্বামীর) বন্ধু লিবিয়ায় অবস্থানরত কুষ্টিয়ার মইনুল হোসেনের সাথে টেলিফোনে যোগাযোগ করেন। আনোয়ার হোসেনের কর্মস্থল আল গানি কোম্পানির বরাত দিয়ে তিনি (মইনুল হোসেন) মারুফাকে জানান, তারা আইএস জঙ্গিদের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারে আনোয়ার ভাল আছেন এবং সুস্থ আছেন। এদিকে মঙ্গলবার দুপর দেড়টায় বাড়িতে ছেলের অপহরণের শুনার পর থেকে আনোয়ার হোসেনের বাবা ইউনুছ মিয়া ও মাতা আফরোজা বেগম সহ পরিবারের সদস্যরা বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন।
আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী মারুফা বেগম আরো জানান, গত ৫ মার্চ রাত ১১ টা থেকে তিনটা পর্যন্ত সর্বশেষ স্বামীর সাথে টেলিফোনে কথা হয় তার। আনোয়ার হোসেনের রাহীন (৭) ও রাইশা (৫) নামের দুই সন্তান রয়েছে।
আনোয়ার হোসেনের পরিবার ও এলাকাবাসী তাকে আই এস জঙ্গিদের কাছ থেকে উদ্ধারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
স্বজনরা জানান, গয়েছপুর গ্রামের মো: ইউনুছ মিয়া ও আফরোজা বেগমের চার ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে আনোয়ার হোসেন দ্বিতীয়। ২০১০ সালে চাকুরি নিয়ে প্রথম লিবিয়ায় যান তিনি। এরপর ২০১১ সালের ডিসেম্বরের শেষ দিকে একবার দেশে আসেন। ৩৬ দিন পর ২০১২ সালে ১১ ফেব্রুয়ারি পুনরায় লিবিয়ায় ফেরত যান তিনি।
আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী মারুফা খাতুন মোবাইলে (০১৮১৪৩৭০৩৬৫) জানান, বুধবার টেলিভিশনের সংবাদ মাধ্যমে স্বামীর অপহরণের খবর জানতে পারেন তিনি। তাৎক্ষণিক টেলিফোনে স্বামীর সাথে যোগাযোগের চেস্টা করে ব্যর্থ হয়ে তার (স্বামীর) বন্ধু লিবিয়ায় অবস্থানরত কুষ্টিয়ার মইনুল হোসেনের সাথে টেলিফোনে যোগাযোগ করেন। আনোয়ার হোসেনের কর্মস্থল আল গানি কোম্পানির বরাত দিয়ে তিনি (মইনুল হোসেন) মারুফাকে জানান, তারা আইএস জঙ্গিদের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারে আনোয়ার ভাল আছেন এবং সুস্থ আছেন। এদিকে মঙ্গলবার দুপর দেড়টায় বাড়িতে ছেলের অপহরণের শুনার পর থেকে আনোয়ার হোসেনের বাবা ইউনুছ মিয়া ও মাতা আফরোজা বেগম সহ পরিবারের সদস্যরা বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন।
আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী মারুফা বেগম আরো জানান, গত ৫ মার্চ রাত ১১ টা থেকে তিনটা পর্যন্ত সর্বশেষ স্বামীর সাথে টেলিফোনে কথা হয় তার। আনোয়ার হোসেনের রাহীন (৭) ও রাইশা (৫) নামের দুই সন্তান রয়েছে।
আনোয়ার হোসেনের পরিবার ও এলাকাবাসী তাকে আই এস জঙ্গিদের কাছ থেকে উদ্ধারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
- আবু নাছের মঞ্জু