লোকসংবাদ প্রতিনিধি:
নোয়াখালীতে নানা কর্মসূচির মাধ্যদিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকালে জেলা শহরের কেন্দ্রিয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও পায়রা উড়িয়ে কর্মসূচির উদ্ধোধন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী এমপি।
এ সময় ছাত্রলীগের পাতাকা উত্তোলন করেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান আরমান ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসনাত আদনান। এর আগে সকাল থেকে জেলা বিভিন্ন স্থান থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে সমবেত হয়। সেখানে বিশাল ছাত্র সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী এমপি।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান আরমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসনাত আদনানের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আবু তাহের, মিয়া মো: শাহজাহান, যুগ্ম সম্পাদক মাওলা জিয়াউল হক লিটন, সদর উপজেলা আওয়ালীমীগের সভাপতি ও উপজেলা অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহিন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক সামছুদ্দীন জেহান, সাংগঠনিক সম্পাদক সামছুদ্দীন সেসিম, শহর আওয়ামীলীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, উপজেলা আওয়ালীমীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান নাছের চেয়ারম্যান, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নাছির উদ্দিন ও ইমন ভট্ট।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী এমপি বলেন, স্বাধীনতা বিরোধীরা ক্ষমতায় আসলে একদিনে ১০ লক্ষ লোক মেরে ফেলবে। ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদেরকে কোন্দলে না জড়ানোর আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, কেউ কোন্দল সৃষ্টি করলে তাদেরকে চিহ্নিত করে সংগঠন থেকে বের করে দিতে হবে।
সমাবেশ শেষে শহীদ মিনারের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি জেলা শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
নোয়াখালীতে নানা কর্মসূচির মাধ্যদিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকালে জেলা শহরের কেন্দ্রিয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও পায়রা উড়িয়ে কর্মসূচির উদ্ধোধন করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী এমপি।
এ সময় ছাত্রলীগের পাতাকা উত্তোলন করেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান আরমান ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসনাত আদনান। এর আগে সকাল থেকে জেলা বিভিন্ন স্থান থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে সমবেত হয়। সেখানে বিশাল ছাত্র সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী এমপি।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান আরমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসনাত আদনানের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আবু তাহের, মিয়া মো: শাহজাহান, যুগ্ম সম্পাদক মাওলা জিয়াউল হক লিটন, সদর উপজেলা আওয়ালীমীগের সভাপতি ও উপজেলা অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহিন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক সামছুদ্দীন জেহান, সাংগঠনিক সম্পাদক সামছুদ্দীন সেসিম, শহর আওয়ামীলীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু, উপজেলা আওয়ালীমীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান নাছের চেয়ারম্যান, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নাছির উদ্দিন ও ইমন ভট্ট।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী এমপি বলেন, স্বাধীনতা বিরোধীরা ক্ষমতায় আসলে একদিনে ১০ লক্ষ লোক মেরে ফেলবে। ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদেরকে কোন্দলে না জড়ানোর আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, কেউ কোন্দল সৃষ্টি করলে তাদেরকে চিহ্নিত করে সংগঠন থেকে বের করে দিতে হবে।
সমাবেশ শেষে শহীদ মিনারের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি জেলা শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।